ঢাকা, ৫ জানুয়ারি, ২০২৩ (বাসস) : বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশন(বিওএ) আয়োজিত ‘শেখ কামাল ২য় বাংলাদেশ যুব গেমস ২০২৩’ এর চতুর্থ দিন আজ বৃহস্পতিবারও দেশের বিভিন্ন জেলায়  গেমসের উদ্বোধন হয়েছে এবং  আন্ত:উপজেলা পর্যায়ে  খেলা চলমান রয়েছে।  এ পর্বের ১০ জানুয়ারি  পর্যন্ত চলবে। 
আজ গাইবান্ধায় গেমসের উদ্বোধন করে জেলা প্রশাসক অলিউর রহমান। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন গাইবান্ধা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইবনে মিজান। অন্যদিকে রংপুরে গেমসের উদ্বোধন করেন বিভাগীয় কমিশনার মোঃ সাবিরুল ইসলাম। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক ডক্টর চিত্রলেখা নাজনীন। 
এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কাবাডি ও ব্যাডমিন্টন শুরু  হয়েছে। এই খেলার উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হেলেনা পারভিন। লোকনাথ দিঘীর মাঠে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্ত:উপজেলা প্রথম পর্বের কাবাডি ও ব্যাডমিন্টন খেলায় জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি আবুল কাসেমের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন সহকারি কমিশনার নুসরাত জাবিন, জেলা ক্রীড়া সংস্থা যুগ্ন সাধারন সম্পাদক মো. মোস্তাক আহমেদ ভূইয়া।
পাবনায় শহীদ এ্যাডভোকেট আমিন উদ্দিন স্টেডিয়ামে গেমসের উদ্বোধন করেন পাবনা জেলা প্রশাসক বিশ^াস রাসেল হোসেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পাবনা পুলিশ সুপার মো. আকবর আলী মুনসী, পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রেজাউল রহিম লাল, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোশারোফ হোসেন, পাবনা পৌর মেয়র মো. শরীফ উদ্দিন প্রধান, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম মানিক প্রমূখ। দাবা, কারাত, ব্যাডমিন্টন, সাতার, অ্যাথলেটিক, ফুটবল, ভলিবল ইভেন্টে ২৫০ খেলোয়াড় অংশ নিচ্ছেন। 
পটুয়াখালীর আবুল কাশেম স্টেডিয়ামে গেমসের উদ্বোধন করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ হুমায়ুন কবির। জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক আ ন ম আমিনুল ইসলাম মামুনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) সাজেদুল ইসলাম সজল, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা ভিপি আবদুল মান্নান, অলিম্পিক এসোসিয়েশন এর প্রতিনিধি  মোয়াজ্জেম হোসেন সেন্টুসহ অন্যরা। এ দিন  ভোলায় জেলা পুলিশ লাইন্স মাঠে গেমসের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মো: তৌফিক-ই-লাহী চৌধুরী। সুনামগঞ্জ জেলায় গেমসের উদ্বোধন করেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি ও জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরী। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ জাকির হোসেন,অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ আবু সাঈদ, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো.নাজির আহমদ চৌধুরী, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি সিরাজুর রহমান সিরাজ, জেলা ক্রীড়া  সংস্থার সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান ইমদাদ রেজা চৌধুরী, শেখ কামাল ২য় বাংলাদেশ যুব গেমস্ এর স্থানীয় কমিটির  আহ্বায়ক মো: পারভেজ আহমেদ চৌধুরী, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মো. আবুল হোসেন ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য দিলারা বেগম।
আজ বরগুনায় দাবা ইভেন্টে ৬ উপজেলা থেকে দুটি গ্রুপে ৬ জন করে তরণ-তরুণী  দাবাড়– অংশ নিচ্ছেন। জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ স¤পাদক আলমগীর হোসেন জানান, আগামিকাল ব্যাডমিন্টন, ৭ জানুয়ারি কারাতে ও সুইমিং, ৮ জানুয়ারি অ্যাথলেটিকস এবং ৯ জানুয়ারি কাবাডি ইভেন্টের খেলা অনুষ্ঠিত হবে। 
চাঁদপুরে কাবাডির ফাইনালে অনুষ্ঠিত হয়েছে। চাঁদপুর সদর উপজেলা ৩০-২৯ পয়েন্টে হাইমচর উপজেলা হারিয়ে জয়ী হয়। ফুটবলে হাজীগঞ্জ উপজেলা ৩-০ গেলে মতলব উত্তর উপজেলাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়। গতকাল অনূর্ধ্ব-১৭ দাবায় তরুণী  বিভাগে চয়াম্পিয়ন হয়েছেন রাফিয়া ইসলাম, রানারআপ মেহেজাবিন পাটওয়ারী। দাবা তরুণ বিভাগে চ্যাম্পিয়ন সাফায়াত কিবরিয়া আযান, রানারআপ প্রশান্ত সাহা।
নোয়াখালির শহীদ ভুলু ষ্টেডিয়ামে ব্যডমিন্টন ইভেন্টে ৬ উপজেলা অংশ নেয়। তরুণ এককে চ্যাম্পিয়ন হয় চাটখিল এবং রানার্সআপ হয়েছে সেনবাগ। তরুণ দ্বৈতে সদর উপজেলা চ্যাম্পিয়ন এবং রানার্সআপ হয়েছে সুবর্ণচর। তরুণী এককে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সদর উপজেলা ও রানার্সআপ হয়েছে চাটখিল। তরুণী দ্বৈতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সদর উপজেলা এবং রানার্সআপ হয়েছে চাটখিল। মিশ্র ইভেন্টে  চ্যাম্পিয়ন সদর উপজেলা এবং রানার্সআপ হয়েছে চাটখিল। 
মাগুরায় শ্রীপুর উপজেলা তরুনী ফুটবল দল ১৪-০ গোলে শালিখা উপজেলা তরুনী দলকে হারিয়েছে। এছাড়া স্থানীয়  শেখ কামাল ইনডোর স্টেডিয়াম চত্বরে টেবিল টেনিস প্রতিযোগিতায় সদর উপজেলা দল শালিখা উপজেলা তরুনী দলকে হারিয়েছে। ব্যাডমিন্টনে সদর উপজেলা তরুন ও তরুনী দল একক ও দ্বৈত বিভাগে শালিখা উপজেলা দলকে হারিয়েছে। মহম্মদপুর তরুণ ফুটবল দল টাইব্রেকারে ৫-৪ গোলে শালিখা তরুন দলকে হারিয়েছে। কুড়িগ্রামে দাবা তরুণ বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ফাহাদ আল ফারাবী (রাজারহাট), ৫০ মিটার ফ্রিস্টাইল  সাঁতারে (তরুণ)  এ নুর আহমেদ (সদর), ব্যাকস্ট্রোকে  আতিকুল হক (সদর) প্রথম ও  আল নোমান (রাজারহাট) দ্বিতীয় হন।  ৫০ মিটার বাটারফ্লাই  ইভেন্টে আশিকুর রহমান (সদর) চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। 
কারাতে তরুণ গ্রুপে জুলকারনাইন (রাজারহাট) ও তরুণী  গ্রুপে অরণি (সদর) চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। কুস্তিতে তরুণ গ্রুপে জাহেদুল হক (সদর)  ও তরুণী গ্রুপে মায়া আক্তার (সদর) চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে। লক্ষ্মীপুরে ফুটবলে(তরুণ) কমলনগর উপজেলা ক্রীড়া সংস্থা এবং সদর উপজেলা চ্যাম্পিয়ন হয়েছে(তরুণী)। কাবাডি ইভেন্টেও কমলনগর ও সদর উপজেলা চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। 
লালমনিরহাটে সাইক্লিং ইভেন্টে ৮০ জন খেলোয়াড় অংশ নেন এবং ব্যাডমিন্টনে একক, দ্বৈত, মিশ্র দ্বৈতে ১৫ টি দল অংশ নেয়। ব্যাডমিন্টন এককে  চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সদর উপজেলার মোসলেমা আক্তার মিশু তরুণী, আদিতমারি উপজেলার খেলোয়াড় সোয়াদ আল হাসান(তরুণ)। তরুণ দ্বৈতে  চ্যাম্পিয়ন আদিতমারি উপজেলার খেলোয়াড় সোয়াদ আল হাসান ও আব্দুল্লাহ আল মোফাচ্ছের। তরুণী দ্বৈতে  চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সদর উপজেলার কানিজ ইসরাত তরি ও ফাইজা আমিন সাবা। মিশ্র দ্বৈতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে আদিতমারি উপজেলার সোয়াদ আল হাসান ও অনুপমা রায়। সাইক্লিংয়ের এককে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সদর উপজেলার দীপক রায়।
গোপালগঞ্জে  কাবাডি তরুণ  বিভাগে সদর উপজেলা ২৩-১৯ পয়েন্টে টুঙ্গিপাড়া উপজেলাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়। অপরদিকে তরুনী বিভাগে কাবাডিতে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার ৩০-১২ পয়েন্টে কাশিয়ানী উপজেলাকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয়। সাঁতারে ছেলেদের ইভেন্টে ৫০ মিটার ফ্রি স্টাইলে ৩১ সেকেন্ড সময় নিয়ে কোটালীপাড়া উপজেলার মোহব্বির হালাদার প্রথম হন। ৫০ মিটার ব্যাক স্ট্রোকে ৪১ সেকেন্ড সময় নিয়ে কোটালীপাড়া উপজেলার ইজাজ আহম্মেদ প্রথম হন। ৫০ মিটার বাটারফ্লাইতে ৩৫ সেকেন্ড সময় নিয়ে কোটালীপাড়া উপজেলার ইজাজ আহম্মেদ প্রথম হন। ১০০ মিটার ফ্রি স্টাইলে ১ মিনিট ৩৩ সেকেন্ড সময় নিয়ে মুকসুদপুর উপজেলার নাহিদ শেখ প্রথম হন। ১০০ মিটার ব্যাক স্ট্রোকে ১ মিনিট ৫০ সেকেন্ড সময় নিয়ে মুকসুদপুর উপজেলার কালাম মোল্যা প্রথম হন। মেয়েদের ৫০ মিটার ফ্রি স্টাইলে ১ মিনিট ৪ সেকেন্ড সময় নিয়ে মুকসুদপুর উপজেলার বিথি খানম প্রথম হন। ৫০ মিটার ব্রেস্ট্রটোকে ১ মিনিট ১৭ সেকেন্ড সময় নিয়ে মুকসুদপুর উপজেলার বিথি খানম প্রথম হন। ৫০ মিটার বাটার ফ্লাইতে ১ মিমিট ০৭ সেকেন্ড সময় নিয়ে টুঙ্গিপাড়া উপজেলার হাসি আক্তার প্রথম হন। ১০০ মিটার ফ্রি স্টাইলে ১ মিনিট ৫৬ সেকেন্ড সময় নিয়ে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার তানিয়া খানম প্রথম হন। ১০০ মিটার ব্যাক স্ট্রোকে ১ মিনিট ৩০ সেকেন্ড সময় নিয়ে টুঙ্গিপাড়া উপজেলার মরিয়ম সুলতানা খানম প্রথম হন। ১০০ মিটার ব্রেস্ট্রটোকে ২ মিনিট ২২০ সেকেন্ড সময় নিয়ে টুঙ্গিপাড়া উপজেলার তানিয়া খানম প্রথম হন।
চট্টগ্রামে টেবিল টেনিস খেলার উদ্বোধন করেন চট্টগ্রামে সাবেক মেয়র ও সিজেকেএসের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আ. জ. ম. নাসিরউদ্দিন। তরুণ ইভেন্টে কর্ণফুলী উপজেলার রাফসান রাফাতকে হারিয়ে ফটিকছড়ির মোস্তাকিমুল ইসলাম সায়েম চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। দ্বৈত ইভেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ফটিকছড়ি উপজেলার মোস্তাকিুমল ইসলাম সাযেম ও আরিফ আমিন জুটি। রানার্সআপ হয়েছেন কর্ণফুলী উপজেলার রাফসান রাফাত ও বুরহান উদ্দিন জুটি। 
ভোলায় তরুণ কাবাডিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সদর উপজেলা এবং রানার্সআপ হয়েছে লালমোহন উপজেলা। তরুণী কাবাডিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সদর উপজেলা এবং রানার্সআপ বোরহানউদ্দিন উপজেলা।
জয়পুরহাটে কাবাডি ফাইনাল খেলায়  জয়পুরহাট সদর উপজেলা তরুণী দল ৪৪-২৬ পয়েন্টে পাঁচবিবি উপজেলা তরুণী দলকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। কাবাডি ফাইনাল খেলায় সদর উপজেলা বনাম পাঁচবিবি উপজেলা তরুণী দল অংশগ্রহন করে। এতে সদর উপজেলা তরুণী দল ৪৪-২৬ পয়েন্টে পাঁচবিবি উপজেলা তরুণী দলকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। নড়াইলে টেবিল টেনিস দ্বৈত বালক গ্রুপে সদর উপজেলার রুদ্র দেবনাথ ও সৌমিক মন্ডল চ্যাম্পিয়ন এবং রানার আপ লোহাগড়ার রাফিদ মাহমুদ পিয়াস ও উৎস দেবনাথ। টেবিল টেনিস দ্বৈত বালিকা গ্রুপে সদর উপজেলার এশা ও অনিকা বসু চ্যাম্পিয়ন এবং রানারআপ লোহাগড়ার মিম্মা শরীফ ও শ্রেয়সী দাস। টেবিল টেনিস একক বালক গ্রুপে সদর উপজেলার রুদ্র দেবনাথ চ্যাম্পিয়ন ও লোহাগড়ার সৌমিক মন্ডল রানার আপ।  একক বালিকা গ্রুপে সদর উপজেলার লক্ষী দত্ত চ্যাম্পিয়ন ও লোহাগড়ার এশা রানার আপ। অ্যাথলেটিক্স বালক ১০০ মিটার দৌড়ে  চ্যাম্পিয়ন লোহাগড়ার ইশতিয়ার আহম্মেদ দিপুু এবং সদর উপজেলার জিসান আহম্মেদ রানার আপ হন। বালক ২০০ মিটারে চ্যাম্পিয়ন লোহাগড়ার ইশতিয়ার আহম্মেদ দিপু এবং সদর উপজেলার ছোটন কর্মকার রানার আপ হন। বালক ৪০০ মিটার দৌঁড় প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন লোহাগড়ার ইশতিয়ার আহম্মেদ দিপু এবং সদর উপজেলার আরমান রানার আপ হন। বালক ৮০০ মিটার দৌড় প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন লোহাগড়ার সিয়াম হোসেন এবং কালিয়া উপজেলার অরুপ বিশ^াস রানার আপ হন। বালক ১৫০০ মিটারে চ্যাম্পিয়ন লোহাগড়ার সিয়াম হোসেন এবং সদর উপজেলার তুষার শেখ রানার আপ হন। দীর্ঘ লাফ(তরুণ) লোহাগড়ার নাছির চ্যাম্পিয়ন এবং কালিয়া উপজেলার অরুপ বিশ^াস রানার আপ হন। উচ্চ লাফ লোহাগড়ার নাছির চ্যাম্পিয়ন এবং কালিয়া উপজেলার অরুপ বিশ^াস রানার আপ হন। লৌহ গোলক নিক্ষেপ (তরুণ)সদর উপজেলার রাহুল চ্যাম্পিয়ন এবং লোহাগড়ার উপজেলার শহিদুল ইসলাম রানার আপ হন।  বালিকা ১০০ মিটার দৌঁড় প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সদর উপজেলার নন্দিতা কর্মকার এবং লোহাগড়ার উপজেলার সামিয়া খানম রানার আপ হন। বালিকা ২০০ মিটারে চ্যাম্পিয়ন সদর উপজেলার নন্দিতা কর্মকার এবং লোহাগড়ার উপজেলার সামিয়া খানম রানার আপ হন। অ্যাথলেটিক্স বালিকা ৪০০ মিটার দৌড় প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সদর উপজেলার শায়লা খানম এবং কালিয়া উপজেলার ইশিতা রানার আপ হন।  বালিকা ৮০০ মিটার দৌড় প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সদর উপজেলার শায়লা খানম এবং লোহাগড়ার উপজেলার নিশিতা কর্মকার রানার আপ হন। বালিকা ১৫০০ মিটার দৌঁড় প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন লোহাগড়া উপজেলার শায়লা খানম এবং সদর উপজেলার নুপুর রানার আপ হন। দীর্ঘ লাফ লোহাগড়ার উপজেলার সামিয়া খানম চ্যাম্পিয়ন এবং সদর  উপজেলার নন্দিতা কর্মকার রানার আপ হন। উচ্চ লাফে লোহাগড়ার উপজেলার সামিয়া খানম চ্যাম্পিয়ন এবং সদর  উপজেলার সাধনা রানার আপ হন। লৌহ গোলক নিক্ষেপ সদর উপজেলার নিশিতা চ্যাম্পিয়ন এবং লোহাগড়ার উপজেলার সাধনা রানার আপ হন। প্রতিযোগিতা শেষে পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারন সম্পাদক আশিকুর রহমান মিকু, আব্দুর রশিদ মন্নু, শরিফুল ইসলাম শান্ত প্রমূখ।