শিরোনাম
ঢাকা, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ (বাসস) : সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, ২০৩০ এজেন্ডা বিশ্বব্যাপী টেকসই উন্নয়নের একটি শক্তিশালী হাতিয়ার হিসাবে সংস্কৃতির ভূমিকাকে স্বীকৃতি দিয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের মতো দেশগুলিতে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্রময় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রয়েছে যা ব্যবহার করে এ অঞ্চল ও এর আশেপাশে সামাজিক সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠা এবং টেকসই উন্নয়ন ত্বরান্বিত ও সহজতর করা যেতে পারে।
প্রতিমন্ত্রী আজ কাতারের রাজধানী দোহাতে ১২তম ইসলামিক ওয়ার্ল্ড এডুকেশনাল, সায়েন্টিফিক এন্ড কালচারাল অর্গানাইজেন (আইসিইএসসিও) সংস্কৃতি মন্ত্রীদের সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে বক্তৃতাকালে এ কথা বলেন।
বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের প্রধান হিসাবে দুই দিনব্যাপী (২৫-২৬ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠানে তিনি আরো বলেন, সংস্কৃতির শক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার করে সকলের কাছে সুগম করে তোলার ক্ষেত্রে প্রযুক্তির বিশাল অবদান ও সম্ভাবনা রয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সংস্কৃতি ও সৃজনশীলতা সমাজের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। ইন্ডাস্ট্রি ৪.০ প্রযুক্তি সকল সাংস্কৃতিক ও সৃজনশীল শিল্পকে প্রভাবিত করেছে। শিল্পকর্ম তৈরি, সম্পাদন, এবং এর প্রচার, বিতরণ, বিপণন ও বিক্রয় প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করেছে।
উল্লেখ্য, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ দুই সদস্য বিশিষ্ট বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। প্রতিনিধি দলের অন্য সদস্য হলেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মো. মোখলেছুর রহমান আকন্দ।
সম্মেলনের এবারের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে- টুয়ার্ড রিনিউয়িং কালচারাল এ্যাকশন ইন দি ইসলামিক ওয়ার্ল্ড ’
সম্মেলনে আইসিইএসসিও এর সদস্যভুক্ত দেশসমূহের সংস্কৃতি মন্ত্রী ছাড়াও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।