শিরোনাম
ঢাকা, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৩ (বাসস): ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন ২০২৩ দেশের জনগণের সাংবিধানিক অধিকার বাস্তবায়নের আইন। এই আইন-সংশ্লিষ্ট বিধিমালা এমনভাবে প্রণয়ন করা হচ্ছে যাতে সংশ্লিষ্ট আইনটি কার্যকরভাবে প্রয়োগ করা সম্ভব হয়।’
আজ বুধবার সচিবালয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার বিধিমালা, ২০২৩ খসড়া চূড়ান্তকরণ সম্পর্কিত এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভূমিসচিব মো. খলিলুর রহমান এসব কথা বলেন।
এসময় ভূমি আপীল বোর্ডের চেয়ারম্যান এ কে এম শামিমুল হক ছিদ্দিকীসহ কর্মশালায় ভূমি মন্ত্রণালয় ও এর আওতাভূক্ত দপ্তর বা সংস্থার বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ভূমি সচিব আরো বলেন, মামলা প্রমাণ হওয়া সাপেক্ষে অবৈধভাবে দখলকৃত সম্পত্তি পুনরুদ্ধারের সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনাসহ ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন ২০২৩-এর বিভিন্ন ধারার কার্যকর প্রয়োগের জন্য বিধিমালায় স্পষ্টতা এবং ব্যাখ্যা থাকবে।
খলিলুর রহমান বলেন, ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর দিকনির্দেশনায় ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার বিধিমালা দ্রুত প্রণয়নের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা নিবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। এর মাধ্যমে যেন সাধারণ মানুষ ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন, ২০২৩’-এর সুফল গ্রহণ করে ভূমি বিষয়ক ভোগান্তি থেকে দ্রুত পরিত্রাণ পেতে পারেন।
প্রসঙ্গত, বিধিমালা চূড়ান্ত প্রণয়নে পরবর্তী দুটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপের মধ্যে একটি হচ্ছে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় অনুমোদন প্রাপ্তি। এর পর মন্ত্রিসভার চূড়ান্ত অনুমোদনের পেক্ষিতে আইনের বিধিমালা কার্যকর হয়।