ক্ষতিগ্রস্থ ঋণগ্রহীতাদের পুনর্গঠন ও ঋণ আদায় নিশ্চিতের সুপারিশ করতে কমিটি গঠন

বাসস
প্রকাশ: ৩০ জানুয়ারি ২০২৫, ১৮:৪৫

ঢাকা, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৫ (বাসস) : নিয়ন্ত্রণ বহির্ভূত কারণে ক্ষতিগ্রস্ত ঋণগ্রহীতাদের ব্যবসা ও প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠনের মাধ্যমে সচল ও লাভজনক পর্যায়ে উন্নীতকরণ এবং ব্যাংকের ঋণ আদায় নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় নীতি সহায়তা প্রণয়নের জন্য একটি বাছাই কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হককে প্রধান করে ৫ সদস্যের কমিটি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিবিধ নিয়ন্ত্রণ বহির্ভূত কারণ যেমন কোভিড-১৯, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক নিম্ন প্রবৃদ্ধি, বন্যাসহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও সর্বোপরি রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের কারণে সৃষ্ট অভিঘাত মোকাবেলা করে দেশের অর্থনীতিকে চলমান রাখা এবং ব্যাংক খাতকে সুসংহত করার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক ইতোমধ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

নব গঠিত এ কমিটি নিয়ন্ত্রণ বহির্ভূত কারণে ঋণগ্রহীতা প্রকৃতই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কিনা এবং সমস্যা সংকুল প্রতিষ্ঠানের পুনর্গঠন ও উক্ত প্রতিষ্ঠানকে নীতি সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে ব্যবসায় ফিরিয়ে আনার সুযোগ রয়েছে কিনা তা যাছাই বাছাই পূর্বক সুপারিশ প্রদান করবে।

কমিটিতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাগণ ছাড়াও ব্যবসায়ী প্রতিনিধি ও অভিজ্ঞ ব্যাংকার রয়েছেন। কমিটির কার্যপরিধিতে ৫০ কোটি ও তদুর্ধ্ব অঙ্কের যে সকল ঋণসমূহ নিয়ন্ত্রণ বহির্ভূত কারণে শ্রেণিকৃত হয়েছে উক্ত ঋণসমূহ অন্তর্ভুক্ত হবে।

 

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
গুমের ঘটনা তদন্তে জাতিসংঘের সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
বিএনপি'র চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য পদে মনোনয়ন
গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশনের সাথে ডব্লিউজিইআইডি’র প্রতিনিধি দলের বৈঠক
গুমের ঘটনায় রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সুস্পষ্ট যোগসূত্র দেখেছে কমিশন
ভারতে বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের স্বজনরা এখনো মরদেহের অপেক্ষায় 
রাজনীতিকে ইতিবাচক ধারায় নিয়ে যেতে সকল দলকে ভূমিকা রাখতে হবে : গোলাম পরওয়ার
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
১ লাখ ৮২২ জন শিক্ষক নিয়োগে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
ইসরাইল-ইরান সংঘাত বন্ধে পুতিন-এরদোয়ান ফোনালাপ
২০৩০ সালের মধ্যে নবজাতকের মৃত্যুহার ২০ থেকে ১২ জনে কমিয়ে আনা হবে 
১০