শিরোনাম
সিলেট, ৮ ডিসেম্বর, ২০২৩ (বাসস): সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির জরুরি সভায় সম্মিলিত কাজের মাধ্যমে নৌকাকে আবারও বিজয়ী করার আহবান জানানো হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) রাতে সিলেট নগরীর তালতলাস্থ গুলশান হোটেলের হলরুমে মহানগর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির এই জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এডভোকেট মফুর আলীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো: জাকির হোসেনের পরিচালনায় সভায় নেতৃবৃন্দ আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করেন।
সভার সভাপতি বলেন, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যারা নাশকতা, বোমাবাজি ও অগ্নিসন্ত্রাস করবে তাদের বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে। নির্বিঘেœ যাতে ভোটাররা ভোট দিতে পারে সেজন্য নেতা-কর্মীদের ভোটারদের সহযোগিতা করতে হবে। ভোট কেন্দ্রে ভোটারদের নিয়ে আসতে যদি কেউ বাধা তৈরি করে তাদেরকে জবাব দিতে হবে। সম্মিলিত কাজের মাধ্যমে নৌকাকে আবারও বিজয়ী করতে হবে।
সিলেট মহানগর আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন বলেন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ৫ম বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জয়ী করতে আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ। সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে আওয়ামী লীগ এগিয়ে যাবে। উন্নয়নের এই অগ্রযাত্রাকে কেউ রুখতে পারবে না। জনগণ উন্নয়ন চায়। কোনো নাশকতা, বোমাবাজি ও অগ্নিসন্ত্রাস চায় না। জনগণের কাছে উন্নয়নের বার্তা পৌঁছে দিতে হবে। ঐক্যবদ্ধভাবে কাজের মাধ্যমে নৌকাকে বিজয়ী করতে হবে। বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়নে নৌকার বিজয়ের কোনো বিকল্প নেই।
এসময়ে উপস্থিত ছিলেন সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালিক, জি এম.জেড কয়েছ গাজী, ফয়জুল আনোয়ার আলাওর, বিজিত চৌধুরী, এডভোকেট প্রদীপ কুমার ভট্টাচার্য্য, মোঃ সানাওর, সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট সৈয়দ শামীম আহমদ, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক তপন মিত্র, দপ্তর সম্পাদক খন্দকার মহসিন কামরান, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক নজমুল ইসলাম এহিয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুর রহমান জামিল, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক আজাহার উদ্দিন জাহাঙ্গীর, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মহিউদ্দিন লোকমান, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক আসমা বেগম, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক ইলিয়াছুর রহমান ইলিয়াছ, শ্রম সম্পাদক আজিজুল হক মঞ্জু, সাংস্কৃতিক সম্পাদক রজত কান্তি গুপ্ত, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ মোহাম্মদ হোসেন রবিন প্রমুখ।