জিয়াউল আহসানের বিরুদ্ধে গুম ও হত্যা মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন ২০ এপ্রিল

বাসস
প্রকাশ: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৯:১১
এনটিএমসি'র সাবেক মহাপরিচালক জিয়াউল আহসান। ছবি : সংগৃহীত

ঢাকা, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ (বাসস) : গুম ও বিচার বহির্ভূত হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সাবেক মহাপরিচালক জিয়াউল আহসানের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার জন্য ২০ এপ্রিল ধার্য করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

আজ বুধবার প্রসিকিউশনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ এ বিষয়ে শুনানি শেষে এই আদেশ দেন বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর গাজী এমএইচ তামিম।

এ মামলায় গ্রেফতার দেখানোর পর শুনানি শেষে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

পাশাপাশি, প্রসিকিউশনের দাখিল করা অপর একটি আবেদন মঞ্জুর করে জুলাই-আগস্ট মাসে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর রামপুরায় গণহত্যার অভিযোগে দুই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে ট্রাইব্যুনাল।

এর আগে, গত ৬ জানুয়ারি জোরপূর্বক গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যার অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি)

বেনজীর আহমেদসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। আসামিদের গ্রেফতার করে ১২ ফেব্রুয়ারি ট্রাইব্যুনালে হাজির করতে পুলিশকে নির্দেশ দেয়া হয়।

উল্লেখ্য, শেখ হাসিনার পতনের পর গত বছরের ১৫ আগস্ট মধ্যরাতে রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকা থেকে জিয়াউল আহসানকে গ্রেফতার করা হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
জুলাই সনদ স্বাক্ষরে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফেনীতে সেদিন নির্বিচারে গুলি করে হত্যাযজ্ঞ চালায় আওয়ামী লীগের ক্যাডাররা
নাটকীয় জয়ে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ ড্র করল ভারত
গাজীপুরে একদফা দাবিতে রাস্তায় নেমে শহীদ হন তোফাজ্জল হোসেন
দেশে প্রথমবার কক্সবাজার রেলস্টেশনে বসলো স্ক্যানার 
৪ আগস্ট ছাত্র জনতার দখলে ছিল সাতক্ষীরার রাজপথ
আগামীকাল জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করবেন প্রধান উপদেষ্টা
‘জুলাই আন্দোলনে মোবাইল সাংবাদিকদের ভূমিকা স্মরণীয় হয়ে থাকবে’
ফিরে দেখা জুলাই: দ্রোহের মিছিলে সিলেটের গ্রামীণ জনপদ
জুলাই বর্ষপূর্তি উপলক্ষে নওগাঁয় ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং কর্মসূচি
১০