পড়তে, লিখতে ও গণিত করতে পারবে- শিশুদের এমনভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

বাসস
প্রকাশ: ০৭ মার্চ ২০২৫, ০০:৩৫

ঢাকা, ৬ মার্চ ২০২৫ (বাসস) : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, পড়তে, লিখতে ও গণিত করতে পারবে-শিশুদের এমনভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এটুকু মিনিমাম। এর চাইতে যারা ভালো করতে পারবে তাদেরকে সালাম দেব। প্রচার করব ঐ স্কুল ভালো।

আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর পিটিআই অডিটরিয়ামে ঢাকা মহানগরীর প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়নে প্রধান শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধান শিক্ষকদের উদ্দেশে বিধান রঞ্জন রায় বলেন, শিক্ষকদের  নিয়ে বসে এ্যাসেস করেন-আপনারা কোন জায়গায় আছেন। কোন জায়গায় কত দিনে যেতে চান। লক্ষ্য নির্ধারণ করেন, আমরা কোন লেভেলে আছি, আরো ভালো করতে  হলে কি করতে হবে, কি করণীয়, সমস্যা  কী, কার্যক্রম ঠিক করেন- স্কুল খোলার পর কার্যক্রম শুরু করতে পারেন। লক্ষ্য নির্ধারণ  করে কার্যক্রম বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করেন। প্রয়োজনে আমাদের সহযোগিতা চান।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু নূর মো. শামসুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব আবু তাহের মো. মাসুদ রানা, অতিরিক্ত সচিব মো. সাখাওয়াৎ হোসেন, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ঢাকা বিভাগের  উপ-পরিচালক মো. আলী রেজা।

এ ছাড়া মতবিনিময় সভায় বিভিন্ন থানার শিক্ষা কর্মকর্তা, সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা, টিআরসি'র ইন্সট্রাক্টর, সহকারী ইন্সট্রাক্টর, বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকগণ বক্তব্য রাখেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
যশোরে পিতার ফেলে যাওয়া সেই আফিয়ার পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
মুন্সীগঞ্জে রোপা আমন ধান কাটা শুরু, কৃষকের মুখে হাসি
বিএনপির মধ্যে স্বৈরাচারী, সন্ত্রাসী ও কর্তৃত্ববাদ মনোভাব নেই: এ্যানি
রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতা খুন
ক্ষমতায় গেলে নারী নির্যাতনকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করবে বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
নড়াইলে মাসুদ রানা হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
নড়াইলে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে র‌্যালি ও সেমিনার 
পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত যুক্তরাষ্ট্র ও দ. কোরিয়া
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের উন্নয়নমন্ত্রীর বৈঠক: স্বচ্ছ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত
ঐতিহ্যবাহী উরুন-গাইনের চাহিদা কমলেও টিকে আছে
১০